চাঁদে ভেসে উঠেছে জুলকারের চেহারা, বৈঠকে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির ঈদের ঘোষানা

 


বুধবার সন্ধ্যায় চাঁদ উঠে নি। তাই পবিত্র ঈদুল ফিতর বৃহস্পতিবার উদযাপিত হয় নি। বৈঠকে বসে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি বেশ উদ্বিগ্ন ছিলেন। বায়তুল মুকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে বুধবার (১২ মে) বাদ মাগরিব এ সভা বসেছিল।

তবে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার আগেই দেশের ৬৪ টি জেলার আকাশে ভেসে উঠেছে চাঁদ। সেই চাঁদে দেখা দিয়েছে একটি সুদর্শন চেহারা।

ঠিক একই সময়ে দেশের ৬৪ টি জেলায় সুদর্শন চেহারা সম্বলিত চাঁদ ভেসে উঠার ঘটনা ঘটে।

অলৌকিক এই ঘটনায় দেশবাসী চিন্তিত হয়ে পড়েন।

প্রতিটি জেলা চাঁদ দেখা কমিটি বিষয়টি জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটিকে জানান। ৬৪টি জেলা থেকে প্রায় একই তথ্য জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির কাছে আসে।

সকল তথ্য বিশ্লেষণ করে কমিটি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়, নূরানি এই চেহারা জুলকার নাঈনের।

পবিত্র মুখখানি দেখার সঙ্গে সঙ্গেই জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি সিদ্ধান্ত নেন আগামী শুক্রবার পবিত্র ঈদ উল ফিতর।  

একমাস রমজানের রোজা শেষে ১৪ মে ঈদ উদযাপিত হতে যাচ্ছে।

এছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটিতে দেশের খ্যাতনামা আলেমরাও উপস্থিত ছিলেন। তাদের মতামতও নেওয়া হয়। এছাড়া আবহাওয়া অধিদফতরের প্রতিনিধি, ইউএনও, জেলার বড় মাদ্রাসা ও কলেজের প্রিন্সিপাল ও তিন জন আলেম এ কমিটির সদস্য হিসেবে যুক্ত ছিলেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ

রিপোর্টটি সম্পূর্ণ কল্পনাপ্রসূত এবং বিনোদনভিত্তিক। বাস্তব ঘটনার সঙ্গে এই রিপোর্টের মিল খুঁজে পাওয়া গেলে ঘটনাপ্রবাহকে বিনোদন হিসেবে গ্রহণ করার অনুরোধ করা যাচ্ছে।  

জুলকার নাঈন সম্পর্কে বিস্তারিত

জুলকার নাঈন একজন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক। তাঁর পোর্টফোলিও পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত রিপোর্ট এবং আর্টিকেল সমৃদ্ধ। তিনি মূলত জলবায়ু পরিবর্তনজনিত খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং অভিবাসন বিষয়ে রিপোর্ট করে থাকেন।

জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দেশের একজন নাগরিক হিসাবে তিনি জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে অধিক রিপোর্ট প্রকাশে আগ্রহী। তাঁর ক্লাইমেট ট্র্যাকারের সঙ্গে একত্রে জন্য বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত নারীদের উপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং ক্লাইমেট ফাইন্যান্স নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে।

তিনি ক্লাইমেট ট্র্যাকার দক্ষিণ এশিয়া নেটওয়ার্কে জড়িত। তরুণদের পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সাংবাদিক সৃষ্টি করাই ক্লাইমেট ট্র্যাকারের লক্ষ্য।

তিনি ক্লাইমেট ট্র্যাকারের একজন দক্ষিণ এশিয়া ফেলো। তিনি নির্ধারিত একটি এসাইনম্যান্টের অধীনে বিভিন্ন মিডিয়াতে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন।

এছাড়া, জুলকার ক্লাইমেট ট্র্যাকারের ট্রেইন দ্যা ট্রেনার সার্টিফাইড একজন সাংবাদিক যিনি যে কোনও জলবায়ু পরিবর্তন সাংবাদিকতার কোর্সটি ডিজাইন করতে পারেন।

জুলকার নাঈন অন্যান্য ক্লাইমেট ট্র্যাকার কর্মীদের সহায়তায় কোর্স তৈরি করেছেন। একজন তরুণ ক্লাইমেট এডভোকেট হিসাবে তাঁর লক্ষ্য জলবায়ু পরিবর্তনের জ্ঞান সমাজে ছড়িয়ে দেয়া।

জুলকার কমিউনিকেশন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস থেকে মিডিয়া স্টাডিজ এবং সাংবাদিকতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

Comments